এবারও পহেলা জানুয়ারি বই উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। তবে, জানুয়ারির মধ্যেই প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালে খুলনায় বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, নতুন পাঠ্যপুস্তকে বেশ কিছু পরিবর্তন ও সংযোজন করা হচ্ছে। এর মধ্যে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
উপদেষ্টা আরও জানান, একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বই ছাপানোর দায়িত্ব দেওয়া হলেও সেই টেন্ডার বাতিল হওয়ায় সরবরাহে সামান্য দেরি হচ্ছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. বিধান রঞ্জন রায় বলেন, “নতুন কারিকুলাম কিছুটা বাড়তি চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তবে এটি সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্য স্বাভাবিক। গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব শিক্ষাখাতেও পড়েছে। আমাদের এই পরিবর্তনগুলো মেনে নিয়ে সামনে এগোতে হবে।”
রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালে খুলনায় বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, নতুন পাঠ্যপুস্তকে বেশ কিছু পরিবর্তন ও সংযোজন করা হচ্ছে। এর মধ্যে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
উপদেষ্টা আরও জানান, একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বই ছাপানোর দায়িত্ব দেওয়া হলেও সেই টেন্ডার বাতিল হওয়ায় সরবরাহে সামান্য দেরি হচ্ছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. বিধান রঞ্জন রায় বলেন, “নতুন কারিকুলাম কিছুটা বাড়তি চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তবে এটি সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্য স্বাভাবিক। গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব শিক্ষাখাতেও পড়েছে। আমাদের এই পরিবর্তনগুলো মেনে নিয়ে সামনে এগোতে হবে।”